পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ডায়াবেটিস ও অন্যান্য অসংক্রামক রোগসমূহ দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ডায়াবেটিসের পাশাপাশি ডায়াবেটিসজনিত জটিলতা বিশেষ করে পক্ষাঘাত, হৃদরোগ, পায়ে পচনশীল ক্ষত, অন্ধত্ব, কিডনীর কার্যক্ষমতা লোপ পাওয়ার হার বৃদ্ধি পাচ্ছে।
খাদ্যাভাসে পরিবর্তন বিশেষ করে অধিক চিনি, তেল ও চর্বিযুক্ত খাবার, শারীরিক পরিশ্রমে অনিহা, মুটিয়ে যাওয়া, মানসিক চাপ, মাতৃত্বকালীন পুষ্টিহীনতাকে ডায়াবেটিসের অন্যতম ঝুঁকি হিসাবে দেখা হয়। শুধুমাত্র শারীরিক পরিশ্রম বাড়িয়ে ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাসের মাধ্যমে ৬০ শতাংশ টাইপ-২ ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করা সম্ভব।